No item in cart.
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন: রুক্বা [১] বৈধ (কার্যকর)।
أَخْبَرَنَا هِلَالُ بْنُ الْعَلَاءِ، قَالَ: حَدَّثَنَا أَبِي، قَالَ: حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ وَهُوَ ابْنُ عَمْرٍو، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، عَنْ طَاوُسٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «الرُّقْبَى جَائِزَةٌ»
[১] রুক্বা- এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে বললো: আমি এই ঘর তোমাকে দান করলাম। এই শর্তে যে, যদি তোমার পূর্বে আমার মৃত্যু হয়, তবে এ ঘর তোমার হবে। আর আমার পূর্বে তোমার মৃত্যু হলে, ঘর আমার থাকবে। এইরূপভাবে দান করাকে ‘রুক্বা’ বলা হয়।
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘রুক্বা’-কে ঐ ব্যক্তির জন্য সাব্যস্ত করেছেন (আইনগত মালিকানা দিয়েছেন) যাকে তা ‘রুক্বা’ (-রূপে দান) করা হয়েছে।
أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ مَيْمُونٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ وَهُوَ ابْنُ يُوسُفَ، قَالَ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، عَنْ طَاوُسٍ، عَنْ رَجُلٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ: «أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَعَلَ الرُّقْبَى لِلَّذِي أُرْقِبَهَا»
তিনি বলেন, রুক্বা করা উচিত নয়, তবে যার জন্য কিছু রুক্বা করা হয় তা মীরাসের পন্থায় চলবে।
أَخْبَرَنَا زَكَرِيَّا بْنُ يَحْيَى، قَالَ: حَدَّثَنَا عَبْدُ الْجَبَّارِ بْنُ الْعَلَاءِ، قَالَ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ ابْنِ أَبِي نَجِيحٍ، عَنْ طَاوُسٍ، لَعَلَّهُ، عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: «لَا رُقْبَى، فَمَنْ أُرْقِبَ شَيْئًا فَهُوَ سَبِيلُ الْمِيرَاثِ»
রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন: নিজেদের মালে তোমরা রুক্বা করো না। তবুও যদি কেউ কোন বস্তুর রুক্বা করে, তবে যার জন্য রুক্বা করা হয়, ঐ বস্তু তারই হয়ে যাবে।
أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ وَهْبٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَلَمَةَ، قَالَ: حَدَّثَنِي أَبُو عَبْدِ الرَّحِيمِ، قَالَ: حَدَّثَنِي زَيْدٌ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ طَاوُسٍ، عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «لَا تُرْقِبُوا أَمْوَالَكُمْ، فَمَنْ أَرْقَبَ شَيْئًا فَهُوَ لِمَنْ أُرْقِبَهُ»
তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: ‘উম্রা’ (কাউকে তার হায়াতকালের জন্য কিছু দান করা) জায়েয (কার্যকর), আর তখন তা তারই হয়ে যাবে, যাকে দেয়া হবে। আর রুক্বা ঐ ব্যক্তির জন্য (কার্যকর) হয়ে যায়, যার জন্য তা করা হয়। দান করে ফেরত গ্রহণকারী ঐ ব্যক্তির মত, যে বমি করে তা আবার খায়।
أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَرْبٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، عَنْ حَجَّاجٍ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ طَاوُسٍ، عَنْ ابْنِ عَبَّاسِ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْعُمْرَى جَائِزَةٌ لِمَنْ أُعْمِرَهَا، وَالرُّقْبَى جَائِزَةٌ لِمَنْ أُرْقِبَهَا، وَالْعَائِدُ فِي هِبَتِهِ كَالْعَائِدِ فِي قَيْئِهِ»